নৈসর্গিক নিয়মে জগতে সকল মনুষ্যই পাপে পিষ্ট।
সৃষ্টির অপূর্ব নিয়মের মাধ্যমে, যখনই আত্মা রক্ত মাংসের শরীরে প্রবেশ করে তার আগে কিছু শর্ত গ্রহণ পূর্বক মাতৃ গর্ভে প্রবেশ করতে হয়।
মাতৃদীগের পাঁচ জনের এবং পিতৃদীগের সাত জনের রক্তে থাকা যাবতীয় গুণাবলী গ্রহণ পূর্বকই মাতৃ গর্ভে প্রবেশ অনিবার্য । শারীরিক বৈচিত্র্য যেমন মাতা পিতা দিগের মতোন হয়, তেমনি দোষ এবং গুণও মাতা পিতাতে থাকা অষ্টপাশ ষড়রিপুর প্রভাবে প্রভাবিত হয়।
এই কারনে ছোট্ট শিশুও পাপে পিষ্ট হয়ে থাকে। তাই যতক্ষণ না ঐ মাতা ও পিতা দোষ মুক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ঐ শিশুও নিস্পাপ হয়ে জন্মাতে পারে না।
উপরিউক্ত কারন বসত এই অঙ্গীকারে আবদ্ধ হতে হয় যে, নিজ জন্মার্জিত পাপ হতে মুক্তি এবং নির্বাচিত মাতা পিতার রক্তে থাকা দোষ দূরীকরণ পূর্বক গুণের বৃদ্ধি করা।
0 Comments